Banglachati story – নাইটি টা খুলেই মুনার দুধ খেতে লাগলাম

চাকুরী সূত্রে আমার ট্রান্সফার হয়ে গেল মল্লিকপুর। গ্রাম্য এলাকা, তবে এলাকায় উন্নতির ছাপ যথেষ্ট।মল্লিকপুর বাস স্টপ থেকে আমার অফিস সাইকেলে ৩০মিনিটের পথ।অফিস এলাকা খুবই গ্রাম্য। শহরে মানুষ হওয়া লোক, তাই মল্লিকপুর বাজারের কাছেই ঘর ভাড়ায় নিলাম।বিশাল পাকার বাড়ী মালিকের।  banglachatiশুনেছি মালিকের গাঁজার ব্যাবসা। banglachati storyতার দুই ছেলে, একজন ঘর বাড়ি দেখাশোনা ও চাষবাস করে , আর একজন বাপের মদের ব্যাবসা করে। প্রথম ছেলের দুই জন ছেলে, দুইজনেই বিবাহিত।দ্বিতীয় ছেলের একজন মেয়ে ও ছেলে,মেয়েটি ক্লাস টেনে পড়ে, ছেলেটি ৭ম শ্রেণীতে।আমি থাকি দোতালায়। banglachatiদোতালায় মোট ৬য়টি ঘর, প্রতিটি ঘরের সাথেই বাথরুম ও রান্নাঘর আছে।এলাকায় বাইরে থেকে আসা চাকুরিজীবীরাই এই ঘরে ভাড়া নিয়ে থাকেন। মালিকেরা পাশের বিল্ডিং এ থাকেন।কিন্তু আমাদের বিল্ডিং এ আসার একটি গোপন রাস্তা মালিক করিয়েছে ঘরের ভিতর দিয়ে।খাবার জল মালিকের ঘরের নিচে পাম্প চালালে আমরা ধরে নিই।মালিকদের রান্নার ঘরটা ঠিক ওদের বিল্ডিং এর নিচে, ওর ঠিক পাশেই জল ধরার পাম্প।Bangla choti latest 2020অনেক সময় আমরা অফিসে চলে গেলে, ওদের রান্না ঘরে জল ভরার পাত্র গুলো রেখে যাই।উনাদের বৌমারা সেগুলি ভরে রাখেন।আমরা সময়মতো রান্না ঘরে গিয়ে নিয়ে আসি।মালিকের ছোট ছেলের মেয়র নাম মুনা। banglachatiলম্বায় সাড়ে পাঁচফুট হবে, গায়ের রং হালকা শ্যামবর্ণ। কিন্তু ওর চোখ দুটো এতটাই আকর্ষণীয়, ওর মুখের গড়ন এতটাই সুন্দর , ওর চলন এতটাই শৈল্পিক-যে কোনো পুরুষ ওকে পেতে চাইবে। Bangla choti latest 2020ওর সঙ্গে আমার দুই একবার চোখের মিলন হয়েছে। একদিন আমি অফিস থেকে দুপুর বেলা শরীর ভালো না থাকায় চলে আসি।যখন রান্না ঘরে ঢুকি, দেখি মুনা এক কোণে বসে বুকের জমা তুলে ওর দুধের ব্রণ টিপছে। আমি ঢোকা মাত্র ও চমকে বাইরে চলে যায়।যতটুকু দেখেছি ওর দুধগুলো বয়স এর তুলনায় খুব বড়। এর পর দেখি, আমি ছাদে দাঁড়িয়ে থাকলে ও নিচ থেকে আমার দিকে প্রেমের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে, হাসে, আমিও হাসি। Bangla choti latest 2020একদিন বিকেলবেলা ওর মার সাথে কথা হচ্ছিল, উনি কথায় কথায় জিজ্ঞেস করলেন আমি কি নিয়ে পড়েছি। আমি বললাম ইংরেজি নিয়ে। উনি আমায় অনুরোধ করে বসলেন, যেন আমি উনার মেয়েকে ইংরেজিটা পড়িয়ে দিই। কারণ অনেক ইংরেজি মাস্টার দিয়েও ওর ভালো রেজাল্ট হচ্ছেনা। আমি রাজী হয়ে গেলাম। Bangla choti latest 2020Devar Bhabi ki sex kahani aur hot cousin ki chudai padhiye!প্রতিদিন অফিস থেকে ফিরে ওকে ওর রুমে গিয়ে পড়তাম, আর ওর দুধ দেখতাম। ওর দুধ গুলো প্রায় ৩০ সাইজের হবে, বোঁটা গুলো তীরের মতো, ওর জমা যেন ছিঁড়ে বের হতে চাইতো । bangla choti club দেখে মনে হতো দুধগুলো চোষার জন্য আর অপেক্ষা করতে পারছে না।ও রোজ ইচ্ছে করেই ঝুঁকে পড়তে বসত। আমার চোখ থেকে চোখ সরাতে চাইত না, শেষে আমি বাধ্য হয়ে নামিয়ে নিতাম।প্রতিদিন পড়িয়ে এসে ওর দুধ গুলোর কথা কল্পনা করে দুই থেকে তিনবার হাত মারতাম। Bangla choti latest 2020ওকে পাওয়ার সুযোগ ও সেরকম নেই। মালিকের বড় ছেলের পরিবারের সবাই তিন দিনের জন্য এক আত্মীয়ের বাড়ীতে গেল। ঘরে শুধু ছোট ছেলের পরিবার। মালিক সন্ধ্যার পর গাঁজা র নেশায় বুঁদ থাকে।বিকেলে অফিস থেকে এসে রেস্ট নিচ্ছি, হঠাৎ দরজায় টোকা।খুলে দেখি মুনার মা।হাঁফাতে হাঁফাতে বললেন উনার বাবার খুব শরীর খারাপ, উনি আর উনার স্বামী বেরিয়ে যাচ্ছেন,মুনা ও ওর ভাই স্কুল থেকে আসেনি। Bangla choti latest 2020উনি খাবার রেডি করে দিয়েছেন,আমি যেন মুনাদের পাশের ঘরে ঘুমাই আজ,কারণ উনার শশুরের উপর উনার ভরসা নেই। কাল সকালে উনি আসবেন।স্কুল থেকে মুনা ও ওর ভাই ফিরলে আমি সব জানাই, ওদের বলি আজ আমার রুমে পড়তে আসতে।ওদের বসিয়ে আমি বাজারে যায়, দোকান থেকে ৫টা কনডম এর প্যাকেট নিয়ে আসি।এসে দেখি মুনা একটা নীল রঙের নাইটি পরে বসেছে, পাশে ওর ভাই ও বসেছে। Bangla choti latest 2020ওর ভাইকে লেখার কাজ দিয়ে আমি আর ও একে অপরের দিকে শুধু তাকিয়েই থাকলাম।আমি শুধু ওর দুধ দেখতে থাকলাম, ও আমার দিকে তাকিয়ে চোখ মারলো।কিছুক্ষন পর ওর ভাইকে বললাম তোমার দিদিকে নিয়ে রান্না ঘরে জল আনতে যাচ্ছি, অনেক বোতল এক আনতে পারবো না।মুনা আমার সামনে, আমি ওর পেছনে পেছনে রান্না ঘরে ঢুকলাম।মুনা রান্না ঘরে আলো জ্বালিয়ে বোতল গুলো আনতে গেল।আমি দরজাটা বন্ধ করে ওর দিকে ছুটে গেলাম। Bangla choti latest 2020খামচে ধরলাম ওর মাই দুটো, ওর মুখে মুখে লাগিয়ে চুষতে লাগলাম।ও সমান ভাবে আমার ঠোঁট চুষতে লাগল।রান্নাঘরের মাটির মেঝেতে ওকে শুইয়ে দিলাম, নাইটা তুললাম। bangla choti club কি দেখছি, চোখ কে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, ডাবের মতো সূঁচাল মাই, মুখ লাগিয়ে একটা পশুর মতো চুষতে লাগলাম, অন্যটা হাতে দলতে লাগলাম। Bangla choti latest 2020